পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগরে একটি নিম্নচাপ তৈরি হয়েছে ইয়াস । রোববার (২৩ মে) এটি আরও শক্তিসঞ্চয় করে পরদিন উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে আরও তীব্র ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেবে। যা বুধবার (২৬ মে) সন্ধ্যায় উড়িষ্যা-পশ্চিমবঙ্গ-বাংলাদেশের খুলনা উপকূলে পৌঁছাতে পারে। সম্ভাব্য এই ঘূর্ণিঝড়টির নাম দেওয়া হয়েছে ‘ইয়াস’।

ঘূর্ণিঝড় ‘ইয়াস’ নামটি যেভাবে এলো, অর্থ কী
বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদফতর সতর্কবার্তায় জানিয়েছে, আজ শনিবারের (২২ মে) মধ্যেই উত্তর আন্দামান সাগর এবং আশপাশের এলাকায় একটি লঘুচাপ তৈরি হতে পারে। এরপর সেটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিয়ে আগামী বুধবার নাগাদ উডিষ্যা-পশ্চিমবঙ্গ এবং বাংলাদেশের খুলনা উপকূলের দিকে এগিয়ে আসতে পারে।
বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার সাইক্লোন সংক্রান্ত আঞ্চলিক সংস্থা এসকাপের তালিকা অনুযায়ী ঘূর্ণিঝড় ‘ইয়াস’ এর নামটি প্রস্তাব করেছে ওমান। এটির অর্থ ‘হতাশা’, বা ‘দুঃখ’।
ফারসি ভাষা থেকে ‘ইয়াস’ শব্দটি এসেছে। ভারত, বাংলাদেশ, মিয়ানমার, ওমান, পাকিস্তান, কাতার, সৌদি আরব, শ্রীলঙ্কাসহ ১৩টি দেশ নিয়ে গঠিত কমিটি ওমানের দেওয়া এই নাম ঠিক করেছে।
আন্তর্জাতিক নিয়ম অনুযায়ী, যে মহাসাগরে ঘূর্ণিঝড় তৈরি হয়, তার অববাহিকায় থাকা দেশগুলো নামকরণ করে। ইয়াসের পর আরও যে ঘূর্ণিঝড়ের নাম ঠিক করা হয়েছে, সেগুলো হলো- গুলাব, সাহিন, জাওয়াদ, অশনি, সীতরাং, মানদৌস, মোচা।্র
সুস্থ থাকুন, নিজেকে এবং পরিবারকে ভালোবাসুন। আমাদের লেখা আপনার কেমন লাগছে ও আপনার যদি কোনো প্রশ্ন থাকে তবে নিচে কমেন্ট করে জানান। আপনার বন্ধুদের কাছে পোস্টটি পৌঁছে দিতে দয়া করে শেয়ার করুন। পুরো পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। প্রতিদিনের আপডেট পেতে আমাদের Facebook লাইক দিয়ে যুক্ত থাকুন।
ধন্যবাদ।